মঙ্গলবার ১৯ মার্চ ২০২৪ ৫ চৈত্র ১৪৩০
শিরোনাম: মোহসিন আউলিয়া রহ. মাজারে ঈদে মিলাদুন্নবী দ. উপলক্ষ্যে খাবার বিতরণ       সাম্প্রতিক প্রেক্ষাপটে কারবালার চেতনা       সাইয়্যেদুনা উসমান গণী যুন্নুরাঈনঃজীবন-কর্ম-শাহাদাৎ       সুলতান মুহাম্মদ ফাতেহ'র কন্সট্যান্টিনোপল বিজয়াভিজান       যুদ্ধবিরতি হলেও আরো যা যা হয় নাই-       ফিলিস্তিনিদের রাজনৈতিক ঐক্য বিনাশে গাজায় হামলা       আরবদের উপর যায়নবাদীদের নতুন হামলা কেন?      
আহলে বায়তে রসূল কিশতিয়ে নূহ
- মুফতি মুহাম্মদ বখতিয়ার উদ্দীন
প্রকাশ: রোববার, ১৬ অক্টোবর, ২০১৬, ৪:৩৮ পিএম আপডেট: ১৬.১০.২০১৬ ৫:০৫ পিএম |

عن ابى ذر رضى الله عنه قال وهو اخذ بباب الكعبة سمعت النبى صلى الله عليه وسلم يقول الا ان مثل اهل بيتى 
فيكم مثل سفينة نوح عليه السلام فمن ركبها نجا ومن تخلف عنها هلك - رواه احمد-
অর্থাৎ: হযরত আবু যর রদ্বিয়াল্লাহু তা’আলা আনহু হতে বর্ণিত, তিনি পবিত্র কা’বাঘরের দরজা হাত দিয়ে ধরা অবস্থায় বললেন আমি নবী পাক সাল্লাল্লাহু তা’আলা আলায়হি ওয়াসাল্লাম’র কাছে বলতে শুনেছি, তোমাদের মধ্যে আমার আহলে বায়তের দৃষ্টান্ত হযতর নূহ আলায়হিস সালাম’র জাঁহাজের মত। যে এতে আরোহন করেছে সে মুক্তি পেয়েছে, আর যে ইহা থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে, সে ধ্বংস হয়েছে। (মুসনদে আহমদ : সূত্র : 
মিশকাত শরীফ ৫৭৩ পৃষ্ঠা)বর্ণনাকারীর নাম জুনদুব ইবনে জুনাদা। উপনাম ‘আবু যর’ সমধিক পরিচিত। গিফার গোত্রের লোক হিসেবে তাঁকে আল গিফারী বলা হত। ইসলামের সূচনালগ্নেই তিনি ইসলাম গ্রহণ করেন। সিরাতের কিতাব সমূহে তাঁকে পঞ্চম মুসলমান হিসেবে গননা করা হয়। হিজরি পঞ্চম সনে তিনি মদিনা মুনাওয়ারায় আগমন করার পর সর্বক্ষণ রাসূলে পাকের সাহচর্যে থাকতেন। যাতুর রিক্বা যুদ্ধে যাত্রাকালে নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁকে মদীনা শরীফের আমির নিযুক্ত করেন। একজন সাধক,পন্ডিত পাশাপাশি মিতব্যয়ী ও সংযমী হিসেবে তাঁর খ্যাতি ছিল। তাঁর দৃষ্টিভঙ্গিতে পুঁজিবাদী অর্থনীতির চরম বিরোধিতা পরিলক্ষিত হয়। তিনি রাসূলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে সর্বমোট ২৮১টি হাদীস বর্ণনা করেন। তিনি ইসলামের বহু খিদমদ আনজাম দিয়ে পরিশেষে হযরত উসমান রাদ্বিআল্লাহু আনহুর খিলাফত আমলে হিজরি ৩২ সনে ৮ যিলহজ্বে ইনতিকাল করেন।
প্রাসঙ্গিক আলোচনা :
হযরত নূহ আলাইহিস সালাম’র যমানার তুফান ইতিহাস বিখ্যাত এক ঘটনা। নূহ আলাইহিস সালাম’র প্রতি অবাধ্য লোকদেরকে শাস্তি প্রদানের লক্ষ্যে মহান রব্বুল আলামীন সেই তুফানরূপী আযাবের ব্যবস্থা করেছিলেন। পাশাপাশি অনুগত উম্মতকে পরিত্রাণ প্রদানের লক্ষ্যে একটি জাহাজ তৈরি শেষ হলে রজব মাসের দুই তারিখ প্লাবন আরম্ভ হয়। অনুগত উম্মত আর দুনিয়ার যাবতীয় পশু-পাখীর এক জোড়া করে এবং বিভিন্ন প্রকার ফল-মূলের গাছের চারা ওই জাহাজে উঠানো হলো। সে দিন যারা হযরত নূহ আলাইহিস সালাম’র সেই জাহাজে আরোহণ করেছিলেন বা করার সুযোগ পেয়েছিলেন তাঁরা মুক্তি পেয়েছিলেন পক্ষান্তরে যারা এতে আরোহণ করেনি তারা জ্বলোচ্ছ্বাসে ডুবে মরেছিল। এমনকি ওই ডুবন্তদের মধ্যে হযরত নূহ আলাইহিস সালাম’র এক স্ত্রী ও পুত্র কেনানও ছিল। কারণ, তাদেরকে বারবার বলার পরও জাহাজে আরোহণ করেনি। দীর্ঘ ছ’মাস পর তুফান শেষ হল আর অবাধ্যরা ধ্বংস হয়ে গেল। হযরত নূহ আলাইহিস সালাম’র উম্মতের উপর যেমন তুফান এসেছিল শেষ যামানায় উম্মতের উপরও তুফান আসতে পারে এটা নিশ্চিত জানতেন রাসূলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহিস ওয়াসাল্লাম। তবে হযরত নূহ আলাইহিস সালাম’র উম্মতের তুফানটা ছিল বাহ্যিক তথা প্রকাশ্য; কিন্তু উম্মতে মুহাম্মদীর উপর তুফানটা হবে অপ্রকাশ্য। তাদের ঈমান-আকিদার উপর বয়ে যাবে সেই মহাপ্লাবন। সে প্লাবনের শ্রোতে হারিয়ে যাবে অনেকের মূল্যবান ঈমান। তাই অনেক আগেই পবিত্র হাদীস শরীফের বাণীতে উম্মতে মুহাম্মদীর ধ্বংসাত্বক তুফান হতে মুক্তির ঠিকানাও দেখিয়ে গেছেন দয়াল নবী রহমাতুল্লিল আলামীন সরকারে দু’আলম মুহাম্মদুর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। নবী করীম ইরশাদ করেন, প্লাবন হতে রক্ষাকল্পে হযরত নূহ আলাইহিস সালাম যেমন মুক্তির জাহাজ নির্মাণ করেছিলেন; আমিও তেমনি আমার বিপদগ্রস্ত উম্মতের জন্য মুক্তির জাহাজ 
তথা আমার আহলে বাইতকে রেখে গেলাম। আমার আহলে বাইতের সাথে যাদের সম্পর্ক থাকবে তারা মুক্তি পাবে। 
আহলে বাইত এর সংক্ষিপ্ত পরিচিতি :
প্রখ্যাত সাহাবী হযরত আবু সাঈদ খুদুরী রাদ্বিআল্লাহু আনহু এবং তাবেয়ী হযরত মুজাহিদ, হযরত কাতাদাসহ অন্যান্য মুফাসসিরদের মতে আহলে বাইত বলতে ‘আলে আবা’ (চাদরাবৃত) কে বুঝানো হয়েছে। এখন প্রশ্ন ‘চাদর আবৃত’ কারা? তার বর্ণনা অন্য একটি হাদীস শরীফে এসেছে- উম্মুল মুমিনীন হযরত আয়েশা সিদ্দীকাহ রাদ্বিআল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, একদা রাসূলে আকরাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ভোরবেলায় তাঁর হুজরায় প্রবেশ করলেন। ওই সময় তাঁর দেহ মোবারকে কালো নকশা বিশিষ্ট চাদর ছিল। কিছুক্ষণ পর ফাতিমা আসলে নবীজী তাঁকে চাদরের ভেতরে অন্তর্ভুক্ত করে নেন। এরপর আসলেন আলী (রাঃ)। নবী আকরাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁকেও চাদরের ভিতর প্রবেশ করালেন। অতঃপর হাসান-হুসাইন উভয়ে আসলে তাঁদেরকেও চাঁদরে আবৃত করে নিলেন। আর পবিত্র কুরআনের আয়াত তিলাওয়াত করলেন-
إِنَّمَا يُرِيدُ اللَّهُ لِيُذْهِبَ عَنْكُمُ الرِّجْسَ أَهْلَ الْبَيْتِ وَيُطَهِّرَكُمْ تَطْهِيرًا 
অর্থাৎ হে আহলে বাইত নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালা চান তোমাদের থেকে অপবিত্র দূর করতে এবং তোমাদেরকে সম্পূর্ণরূপে পবিত্র করতে। অতঃপর দোয়া করলেন-
اللهم هولاء اهل بيتى وخا صتى فاذهب عنهم الرجس وطهرهم تطهيرا-
অর্থাৎ হে আল্লাহ ! এরাই আমার আহলে বাইত এবং ঘনিষ্টজন। আপনি এদের থেকে অপবিত্রতা দূরীভূত করুন আর এদেরকে পরিপূর্ণভাবে পবিত্র করুন।
 কেউ কেউ বলেন এই দোয়া করার পরই উল্লিখিত আয়াত অবতীর্ণ হয়েছিল। আহলে বাইত এর মুহব্বত নবীজির সুন্নত :হযরত আনাস রাদ্বিআল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, উল্লিখিত আয়াত নাযিল হবার পর হতে বী আকরাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হযরত খাতুনে জান্নাত মা ফাতেমাতুয যাহরা 
রাদ্বিআল্লাহু আনহু এর ঘরের পাশ দিয়ে যাবার সময় বলতেন- ’আস্‌সালামু ইয়া আহলাল বাইতি ওয়াইউতাহহিরাকুম তাতহীরা’। হযরত ইবনে আব্বাস রাদ্বিআল্লাহু আনহু’র মতে এই আমল সাতদিন পর্যন্ত জারি ছিল।আহলে বাইত এর প্রতি মহব্বত মুক্তির পথ :হযরত জাবির রাদ্বিআল্লাহু আনহু বলেন, আমি বিদায় হজ্বে আরাফাতের দিন হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে কাসওয়া নামক উষ্ট্রীর উপর আরোহিত অবস্থায় বলতে শুনেছি-
ياايها الناس انى تركت فيكم ماان اخذتهم به لن تضلوا كتاب الله وعترتى اهل بيتى-
অর্থাৎ হে লোকেরা ! আমি তোমাদের মধ্যে যা রেখে যাচ্ছি যদি তোমরা তা দৃঢ়ভাবে ধারণ কর তাহলে কখনো পথভ্রষ্ট হবে না। তা হল আল্লাহর কিতাব এবং আমার বংশধর তথা আহলে বাইত। (তিরমিযী শরীফ, মিশকাত শরীফ- ৫৬৫ পৃষ্ঠা।)
হযরত আবু বকর সিদ্দীক রাদ্বিল্লাহু আনহু বলেন- 
 والذى نفسى بيده لقرابة رسول الله صلى الله عليه وسلم احب الى ان اصل من قرابتى-
অর্থাৎ ওই সত্ত্বাড় ক্বসম ! যার হাতে আমার প্রাণ, আমার নিকট আমার আত্মীয়অপেক্ষা নবী-ই আকরামের আত্মীয় অধিক প্রিয়। (বুখারী শরীফ)
এভাবে আরো বহু রাওয়ায়াত আছে। যেগুলো দ্বারা প্রমাণিত হয় যে, হযরত আবু বকর সিদ্দীক রাদ্বিআল্লাহু আনহু ও হযরত ওমর ফারুকে আযম রাদ্বিআল্লাহু আনহু এর অন্তরে আহলে বাইতের প্রতি গভীর ভালবাসা ছিল। এভাবে অন্য সাহাবীগণও আহলে বাইত এর প্রতি অকৃত্রিম শ্রদ্ধা প্রদর্শন করতেন।একদা হযরত আবু হুরায়রা রাদ্বিআল্লাহু আনহু তাঁর চাদরের আচল দ্বারা ইমাম হুসাইন রাদ্বিআল্লাহু আনহু’র চরনযুগল হতে ধুলাবালি মুছে পরিস্কার করে দিচ্ছেন, এতে একটু বিচলিত হয়ে হযরত ইমাম হুসাইন রাদ্বিআল্লাহু আনহু বললেন ওহে আবূ হুরায়রা আপনি একি করছেন ? হযরত আবু হুরায়রা রাদ্বিআল্লাহু আনহু বললেন, হে সাহেবজাদা ! আমাকে ক্ষমা করুন। আপনার পদমর্যাদা সম্পর্কে আমি যা জানি লোকেরা যদি তা জানত 
তাহলে তারা আপনাকে কাঁধে নিয়ে ঘুরাফেরা করত।এভাবে নবী বংশের সদস্যদের মর্যাদা যুগে যুগে মহামনিষীদের নিকট স্বীক্‌ত ছিল। বড় বড় 
মুহাদ্দিস, ফোকাহা,মুফাসসির,কবি-সাহিত্যিক আর ইতিহাসবিদগণ তাদের ক্ষুরধার কলমের আঁচড়ে তার নমুনা উপস্থাপন করেছেন স্ব -স্ব গ্রন্থে।
ইতিহাসবেত্তাগণ লিখেছেন, খলিফা হিশাম ইবনে আবদুল মালেক যখন হজ্বে গমন করলেন, তখন তিনি হাজরে আসওয়াদ চুম্বনের জন্য প্রাণপন চেষ্টা করেও ব্যার্থ হচ্ছিলেন মানুষের প্রচন্ড ভিড়ের কারণে। মনে মনে কিছুটা ক্ষোভ আর অভিমানে অপেক্ষার প্রহর গুণছিলেন। আর তার সাথে ছিল সিরিয়ার একদল মানুষ। এমন সময় আওলাদে রাসূল ইমাম যায়নুল আবেদীন রাদ্বিআল্লাহু আনহু তাওয়াফ এর জন্য যেই মাত্র হাজরে আসওয়াদের দিকে আসলেন তাওয়াফকারী মানুষেরা আপনা আপনিতে জায়গা খালি করে দিলেন আর তিনি সহজেই হাজরে আসওয়াদ চুম্বন দিলেন। এ অবস্থা দেখে জনৈক সিরিয়াবাসী বলল, তিনি কে? যাকে মানুষ এত সম্মান করছে, অথচ খলিফার প্রতি একটুকু কেউ শ্রদ্ধা দেখাচ্ছে না? খলিফা চেনার পরও বললেন, আমি তাকে চিনি না। তখন ঐ জায়গায় আরবের একজন প্রসিদ্ধ কবি ফরযদক হাজির ছিলেন। তিনি অনেকটা প্রতিবাদী কন্ঠে কাব্যকারে বলে ওঠলেন-
هذا الذى تعرفه البطحاء وطاته
والبيت يعرفه والحل والحرم-
অর্থাৎ তিনিতো ওই ব্যক্তিত্ব, যাকে মক্কার উপত্যকা এবং তার ধুলাবালি চিনে, বাইতুল্লাহর 
হিল্ল এবং হেরেম শরীফও যাকে চিনে। 
এরপর আরেকটা পংক্তিতে বলেন, তিনিই 
ফাতেমাতুয যাহরার পুত্র যদি তুমি না জান তাহলে জেনে নাও তার মাতামহ খাতামুন নবীয়্যীন (শেষ নবী)। 
পবিত্র কোরআন-সুন্নাহর অসংখ্য দলিল দ্বারা প্রমাণিত রাসূল পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে ভালবাসা উম্মতের ওপর ওয়াজিব। এ পর্যায়ে পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে -
قل لااسئلكم عليه اجرا الا المؤدة فى القربى-
অর্থাৎ হে রাসূল ! আপনি বলুন হে মানুষ আমি তোমাদেরকে (পথ প্রদর্শন ও ধর্মপ্রচার)’র বিনিময়ে তোমাদের নিকট হতে আমার আত্মীয় (বংশধরদের প্রতি মুহাব্বত ছাড়া অন্য কোন প্রতিদান চাই না। 
এই আয়াতে করীমা নাযিল হবার পর সাহাবায়ে কেরাম আরজ করলেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ ! আপনার আত্মীয় কারা, যাদের প্রতি ভালবাসা, সৌহার্দ্য আমাদের উপর ফরয করা হয়েছে ? নবী আকরম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করলেন, তারা হল আলী,ফাতেমা, আর তাদের সন্তানদ্বয়।
যুগশ্রেষ্ঠ ইমাম ও মুফাসসিরগণ যদি আওলাদে রাসূলকে এভাবে সম্মান করেন তাহলে আমাদের কী করা উচিত তা ভেবে দেখা দরকার। আল্লাহ পাক রাব্বুল আলামীন আমাদের সবাইকে আওলাদে রাসূলের সাথে সম্পর্ক রেখে জাগতিক ও পরলৌকিক মুক্তি অর্জনের তাওফীক দান করুন। আমিন!
 








সর্বশেষ সংবাদ
মোহসিন আউলিয়া রহ. মাজারে ঈদে মিলাদুন্নবী দ. উপলক্ষ্যে খাবার বিতরণ
সাম্প্রতিক প্রেক্ষাপটে কারবালার চেতনা
সাইয়্যেদুনা উসমান গণী যুন্নুরাঈনঃজীবন-কর্ম-শাহাদাৎ
সুলতান মুহাম্মদ ফাতেহ'র কন্সট্যান্টিনোপল বিজয়াভিজান
যুদ্ধবিরতি হলেও আরো যা যা হয় নাই-
ফিলিস্তিনিদের রাজনৈতিক ঐক্য বিনাশে গাজায় হামলা
আরবদের উপর যায়নবাদীদের নতুন হামলা কেন?
আরো খবর ⇒
সর্বাধিক পঠিত
অগণিত কারামতের ধারক গাউসুল আ’যম (কলাম -১)
দুরুদ শরীফ পাঠের ফজিলত
ইসলামে কাব্য, কবিতা, কাব্য চর্চা : না'তে রাসূল "মীলাদ শরিফ" কবিতার নাম
শা’বান মাস ও শবে বরাতের তাৎপর্য
লাইলাতুল বরাতের প্রামাণ্যতা ও তাৎপর্য
ঈদে মিলাদুন্নবী ﷺ এঁর পক্ষে ওহাবী গুরু ইবনে তাইমিয়া ওইবনে আব্দুল ওহাব নজদীর  ফতোয়া
"হায়াত মউত কবর হাশর" কিতাব বিতরণ
প্রকাশক ও সম্পাদক :---
"মা নীড়" ১৩২/৩ আহমদবাগ, সবুজবাগ, ঢাকা-১২১৪
ফোন : +৮৮-০২-৭২৭৫১০৭, মোবাইল : ০১৭৩৯-৩৬০৮৬৩, ই-মেইল : [email protected]